জোট রাজনীতি
ভূমিকা;
জোট
রাজনীতি বা জোট সরকার হল বর্তমান বিশ্বের গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার একটি অন্যতম
অঙ্গ। অনেক সময় ক্ষমতাসীন দলের স্বৈরাচারী মনভব বা সাংগঠনিক দুর্বলতার কারনে দলে
ভাঙ্গন দেখা যায় এবং নতুন নতুন রাজনৈতিক দলের সৃষ্টি হয়। এইসব রাজনৈতিক দল সম
মনভবাপন্ন অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয় এবং জোট রাজনীতির সূচনা করে।
জোট রাজনীতি কাকে বলে;
বাংলা "জোট" বা ইংরাজী "Coalition" শব্দটি এসেছে
ল্যাটিন শব্দ Coalescere থেকে । যার অর্থ হল একসঙ্গে গড়ে ওঠা। সুতরং উৎপত্তিগত দিক
থেকে জোত রাজনিতির অর্থ হল একসঙ্গে গড়ে ওঠা। ব্যাপক অর্থে জোট বলতে সুনিদিষ্ট
উদ্দেশ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রচেষ্টাকে বোঝায়। এ হল এক বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য
শক্তি ও সামর্থের সুসংহত ব্যবহার। এইভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে
সরকার গঠন করে তখন তাকে বলে জোট সরকার।
জোট রাজনীতির প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য;
জোট রাজনীতির উপরিউক্ত সংজ্ঞার
পরিপ্রেক্ষিতে এর কিছু প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করা যায়। এগুলি হল-
১) জোট রাজনীতিতে
অন্তত দুজন অংশীদারের অংশগ্রহণ আবশ্যক।
২) জোট রাজনীতি একটি
গতিশীল ও পরিবর্তনশীল বিষয়।
৩) জোট রাজনীতিতে
মতাদর্শ নয়, রাজনৈতিক সমঝোতাই গুরুত্বপুর্ণ্য হয়ে ওঠে।
৪) জোট রাজনীতির মূল
উদ্দেশ্য হল ক্ষমতা দখল করা।
৫) ভিন্নধর্মী
রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে জোট গঠন করলেও, রাজনৈতিক দলগুলি নিজেদের স্বাতন্ত্র্য
বজায় রাখে।
জোট রাজনীতির ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক;
জোট রাজনীতির সামগ্রীক পর্যালোচনার
পরিপ্রেক্ষিতে এর কিছু ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিকের সন্ধান পাওয়া যায়। যেমন-
ইতিবাচক দিক;
১) জোট রাজনীতিতে জনসাধারণের সকল অংশের
প্রতিনিধিত্বের প্রতিফলন ঘটে।
২) সামাজিক বিবাদ বিসংবাদ নিরসনের
ক্ষেত্রে জোট রাজনীতি সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
৩) জোট রাজনীতির সুবাদে সরকার ভারসাম্যযুক্ত
ও সুবিবেচনামূলক সিন্ধান্ত গ্রহন করতে পারে।
৪) জোট সরকার যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার
সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ্য।
৫) জোট সরকারে স্বৈরাচারী মনভবের অবসান
ঘটে।
নেতিবাচক দিক;
১) জোট সরকারের স্থায়িত্ব খুব কম হয় এবং
সরকার দুর্বল হয়।
২) জোট রাজনীতির দুর্বলতার কারলে সরকার
দক্ষ হতে পারেনা।
৩) জোট রাজনীতিতে জাতীয় স্বার্থের পরিবর্তে আঞ্চলিক স্বার্থ প্রাধান্য পায়।
৪)জোট রাজনীতিতে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও
সাম্প্রদায়িকতা প্রাধান্য পায়।
৫) জোট রাজনীতিতে উন্নয়নমূলক ও গঠনমূলক
কর্মসূচি প্রণয়ন অবাঞ্চিতভাবে অবহেলিত হয়।
ভারতে জোট রাজনীতি ও জোট সরকার;
ভারতীয় রাজনীতিতে জোট রাজনীতি বা জোট
সরকার নতুন কোনো ঘটনা নয়। প্রাক-স্বাধীন ভারতেও জোট সরকারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। ১৯৩৭
সালে পাঞ্জাবে জোট সরকার গঠিত হয়। এছাড়া ১৯৪৭ সালে ভারতে যে অন্তর্বর্তীকালীন
সরকার গঠিত হয় সেটিও ছিল এক ধরনের জোট সরকার।
স্বাধীন ভারতে জোট রাজনীতির সুত্রপাত
ঘটে ১৯৬৭ সালে চতুর্থ সাধারণ নির্বাচণের পর। ওই সময় বিভিন্ন রাজ্যে জোট সরকার
গঠনের হিড়িক পড়ে। ১৯৭৭ সালে জনতা সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে কেন্দ্রেও জোট সরকার গঠনের
প্রবণতা শুরু হয়।
জাতীয় স্তরে জোট রাজনীতির বিকাশ;
প্রথম জোট সরকার;
জাতীয়
স্তরে জোট রাজনীতির সুত্রপাত ঘটে ১৯৭৭ সালে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ সাধারণ নির্বাচনের পর।
এইসময় জাতীয় কংগ্রেস দলের পরাজয় ঘটে এবং মোরারজী দেশাইয়ের নেতৃত্বে জনতা সরকার
ক্ষমতা দখল করে। এই সরকারে জনতা দল ছাড়াও ভারতীয় জনসংঘ, ভারতীয় লোকদল, সংগঠন
কংগ্রেস ও সোশালিস্ট পার্টি ছিল। তবে এই সরকার বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। দু-বছরের
মধ্যে এই সরকারের পতন ঘটে।
দ্বিতীয় জোট সরকার;
১৯৭৯
সালে চরণ সিংহ এর নেতৃত্বে দ্বিতীয় জোট সরকার গঠিত হয়। কংগ্রেস (ই) দল বাইরে থেকে
এই সরকারকে সমর্থন করে। তবে এই সরকারও বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। ছয়মাসের মধ্যে সরকারের
পতন ঘটে।
তৃতীয় জোট সরকার;
১৯৮৯ সালে বিশ্বনাথ প্রতাপ সিং এর
নেতৃত্বে তৃতীয় জোট সরকার গঠিত হয়। এই সরকারে রাষ্ট্রীয় মোর্চা ছাড়াও সি পি আই এম
ও বি জে পির সমর্থন ছিল। এই সরকারও বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। ১৯৯০ সালে নভেম্বর মাসে
লোসভায় অনাস্থা ভোটে সরকারের পতন ঘটে।
চতুর্থ জোট সরকার;
১৯৯০ সালে চন্দ্রশেখর রাও এর নেতৃত্বে
চতুর্থ জোট সরকার গঠিত হয়। জাতীয় কংগ্রেস ছাড়াও আরো অসংখ্য রাজনৈতিক দল এই সরকারকে
সমর্থন করেন। তবে পরবর্তীতে জাতীয় কংগ্রেস সমর্থন প্রত্যাহার করে নিলে কয়েক মাসের
মাধ্যে এই সরকারের পতন ঘটে।
পঞ্চম জোট সরকার;
১৯৯১ সালে নরসিমহা রাও এর নেতৃত্বে
পঞ্চম জোট সরকার গঠিত হয়। এইসময় কংগ্রেস একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও পরবর্তীতে কিছু
রাজনৈতিক দলের সমর্থনে কংগ্রেস সরকার গঠন করে এবং মেয়াদ পূরণ করে।
ষষ্ঠ জোট সরকার;
১৯৯৭ সালে ইন্দর কুমার গুজরালের নেতৃত্বে
ষষ্ঠ জোট সরকার গঠিত হয়। প্রথম দিকে কংগ্রেস এই সরকারকে সমর্থন করলেও পরবর্তিতে
সমর্থন প্রত্যাহার করে নিলে এই সরকারের পতন ঘটে।
সপ্তম জোট সরকার;
১৯৯৮ সালে অটলবিহারী বাজপেয়ির নেতৃত্বে
সপ্তম জোট সরকার গঠিত হয়। অনেক আঞ্চলিক দল এই সরকারকে সমর্থন করে। তবে ১৯৯৯ সালে
লোকসভায় আস্থা ভোটে এই সরকারের পতন ঘটে।
অষ্টম জোট সরকার;
১৯৯৯
সালে অটলবিহারী বাজপেয়ির নেতৃত্বে অষ্টম জোট সরকার গঠিত হয়। এই সরকারে বিজেপি ছাড়াও
অন্তত ২৪টি রাজনৈতিক দল সামিল হয় এবং মেয়াদ পূরণ করে।
নবম জোট সরকার;
২০০৪ সালে মনমোহন সিং এর নেতৃত্বে নবম
জোট সরকার গঠিত হয়। বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলি বাইরে থেকে এই সরকারকে সমর্থন জানায়।
পরবর্তীতে বামপন্থীরা সমর্থন প্রত্যাহার করে নিলেও সমাজবাদী পার্টির সমর্থনে এই
সরকার মেয়াদ পূরণ করে।
দশম জোট সরকার;
২০০৯ সালে মনমোহন সিং এর নেতৃত্বে দশম
জোট সরকার গঠিত হয়। সমাজবাদী পার্টি সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সমর্থনে এই সরকার তার
মেয়াদ পূরণ করে।
২০১৪ সালের পর থেকে বিজেপির নেতৃত্বে এন
ডি এ সরকার গঠিত হলেও এখানে জোট রাজনীতির তেমন গুরুত্ব নেই । কারন এইসব নির্বাচনে
বিজেপি এককভাবে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আসল দখল করে।
রাজ্যস্তরে জোট রাজনীতি;
মূলত ১৯৬৭ সালে চতুর্থ সাধারণ
নির্বাচণের পর রাজ্যস্তরে জোট রাজনীতির সুত্রপাত ঘটে। ওই সময় বিভিন্ন রাজ্যে জোট সরকার গঠনের হিড়িক পড়ে। এইসময় পশ্চিম্বঙ্গ,
বিহার, ওড়িশা, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, কেরালা প্রভূতি রাজ্যে জোট
সরকার গড়ে ওঠে। পরবর্তীকালে মহারাষ্ট্র, হিমাচল প্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, গোয়া এবং
উত্তর ভারতের রাজ্যগুলিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জোট সরকার গরে ওঠে। যদিও এর অধিকাংশ
জোট সরকার নির্বাচকমন্ডলীর রায়ের ভিত্তিতে গঠিত হয়নি। অধিকাংশ জোট সরকার গঠিত হয়েছে
দল বিভাজন বা দলত্যাগের কারণে। ফলে খুব কম সংখ্যক জোট সরকার তার মেয়াদ পূরণ করতে
পেরেছে।
মূল্যায়ন;
পরিশেষে বলা যায় ভারতীয় রাজনীতিতে বর্তমানে জোট রাজনীতি ও জোট সরকার একটি স্থায়ী বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে রাজ্য বা কেন্দ্র উভয় ক্ষেত্রে কোনো দলের পক্ষে এককভাবে নির্বাচনে প্রতিদন্ধিতা করা এবং জয় লাভ করে ক্ষমতা দখল করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। ফলে বিজেপি বা কংগ্রেস দলের মত বড় দলগুলিকে ক্ষমতা দখলের জন্য আঞ্চলিক দলগুলির সাথে সমঝতা করতে হচ্ছে।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
প্রথম অধ্যায়
১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)
৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।
৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)
১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)
১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)
২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)
৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)
৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
চতুর্থ অধ্যায়
১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)
৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।
৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)
৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)
১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
পঞ্চম অধ্যায়
১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)
৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)
৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)
৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)
১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।
৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)
৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অষ্টম অধ্যায়
১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)
২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)
৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)
0 মন্তব্যসমূহ