West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা, ঐশ্বরিক রাজতন্ত্র, কল্যাণমূলক শাসন ও ধর্মীয় সহনশীলতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা বাংলায়, আবুল ফজলের রাজতন্ত্র, Abul Fazl Political Thought, Mughal Political Thought, Akbar Administration, Indian Political Thought Bengali, Political Science Notes Bengali, আবুল ফজল কে ছিলেন?, আবুল ফজলের রাজতন্ত্রের মূল বৈশিষ্ট্য কী?, ‘সুলহ-ই-কুল’ কী?, আবুল ফজলের রাজতন্ত্র কি গণতান্ত্রিক?
৯) আবুল ফজলের
রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
উত্তর;
ভূমিকা;
মোগল সাম্রাজ্যের ইতিহাসে আবুল ফজল এক অনন্য
ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন সম্রাট আকবরের প্রধান সভাসদ, ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদ। তাঁর
বিখ্যাত গ্রন্থ আইন-ই-আকবরি ও আকবরনামা থেকে আমরা তাঁর
রাষ্ট্রচিন্তা ও রাজতন্ত্র সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাই। আবুল ফজলের রাজনৈতিক
দর্শন মধ্যযুগীয় ইসলামি চিন্তা থেকে পৃথক ও অনেকাংশে আধুনিকমনস্ক ছিল। তিনি
রাজতন্ত্রকে কেবল ক্ষমতার কেন্দ্র নয়, বরং ন্যায়, সহনশীলতা ও কল্যাণমূলক শাসনের প্রতীক হিসেবে ব্যাখ্যা
করেন।
আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণার বিভিন্ন দিক;
আবুল ফজলের রাজতন্ত্র বিষয়ক চিন্তাধারা মোগল শাসনব্যবস্থাকে একটি সুসংহত দার্শনিক ভিত্তি প্রদান করে। তিনি রাজতন্ত্রকে কেবল ক্ষমতার কেন্দ্র হিসেবে নয়, বরং ন্যায়, মানবকল্যাণ ও নৈতিকতার ধারক হিসেবে কল্পনা করেছিলেন। আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণার ব ইভিন্ন দিকগুলি নীচে আলোচনা করা হল-
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
i) ঐশ্বরিক রাজতন্ত্রের ধারণা :
আবুল ফজলের মতে
রাজতন্ত্র একটি ঐশ্বরিক প্রতিষ্ঠান। তিনি বিশ্বাস করতেন যে ঈশ্বর রাজাকে পৃথিবীতে
তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে নিযুক্ত করেন, যাতে তিনি ন্যায় ও
শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। তবে এই ঐশ্বরিক ক্ষমতা স্বেচ্ছাচারী নয়, বরং নৈতিক দায়িত্বে আবদ্ধ। রাজাকে সর্বদা সত্য, ন্যায়
ও মানবকল্যাণের পথে চলতে হবে। যদি রাজা অন্যায়ে লিপ্ত হন, তবে
তিনি ঐশ্বরিক আস্থার মর্যাদা হারান। এই ধারণার মাধ্যমে আবুল ফজল রাজাকে নৈতিকতার
ঊর্ধ্বে নয়, বরং নৈতিকতার অধীন করেছেন।
ii) রাজার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব :
আবুল
ফজলের মতে রাজাই রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ কর্তৃত্বের অধিকারী। প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা,
সেনাবাহিনী ও রাজ্য পরিচালনার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রাজাকেই নিতে হয়।
তবে এই ক্ষমতা স্বেচ্ছাচারী নয়, বরং যুক্তি ও ন্যায়বোধ
দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মনে করতেন বিশাল সাম্রাজ্য পরিচালনার জন্য শক্তিশালী
কেন্দ্রীয় শাসন অপরিহার্য। দুর্বল শাসক রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করে তোলে। তাই রাজাকে
হতে হবে দৃঢ়চেতা, প্রজ্ঞাবান ও দায়িত্বশীল।
iii) কল্যাণমূলক শাসনের ধারণা :
আবুল ফজলের
রাজতন্ত্রের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো কল্যাণমূলক শাসন। তাঁর মতে রাজা প্রজাদের
অভিভাবক। জনগণের জান-মাল রক্ষা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং
দারিদ্র্য দূর করা রাজার প্রধান কর্তব্য। তিনি মনে করতেন শাসনের মূল উদ্দেশ্য
রাজ্যের সমৃদ্ধি নয়, বরং জনগণের সুখ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত
করা। একজন আদর্শ রাজা সেই, যিনি প্রজাদের দুঃখকে নিজের দুঃখ
বলে মনে করেন এবং তাদের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করেন।
iv) ধর্মীয় সহনশীলতা ও উদারতা :
আবুল ফজল
ধর্মীয় সহনশীলতাকে রাজতন্ত্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করেন। তিনি
আকবরের ‘সুলহ-ই-কুল’ নীতিকে সমর্থন করেন, যার অর্থ সকল ধর্মের
প্রতি সমান সহনশীলতা। তাঁর মতে রাষ্ট্র কোনো নির্দিষ্ট ধর্মের একচেটিয়া
প্রতিষ্ঠান হতে পারে না। ধর্মীয় বিদ্বেষ ও অসহিষ্ণুতা রাষ্ট্রের ঐক্য নষ্ট করে।
তাই রাজাকে সব ধর্মের মানুষের প্রতি ন্যায় ও সমান আচরণ করতে হবে—এটাই ছিল তাঁর
রাজনৈতিক দর্শনের অন্যতম মূল দিক।
v) রাজা ও প্রজার পারস্পরিক সম্পর্ক :
আবুল ফজল রাজা ও প্রজার সম্পর্ককে পিতা ও সন্তানের সম্পর্কের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তাঁর মতে রাজা প্রজাদের রক্ষক এবং প্রজারা রাজার প্রতি আনুগত্যশীল থাকবে—এটাই আদর্শ শাসনের ভিত্তি। রাজা যদি ন্যায়পরায়ণ ও মানবিক হন, তবে প্রজারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাকে ভালোবাসবে ও সমর্থন করবে। এই পারস্পরিক বিশ্বাস ও দায়িত্ববোধই রাজতন্ত্রকে শক্তিশালী ও স্থায়ী করে তোলে।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
vi) নৈতিকতা ও জ্ঞানভিত্তিক শাসন :
আবুল ফজল
রাজতন্ত্রে নৈতিকতা ও জ্ঞানকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি মনে করতেন, অজ্ঞ
ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন শাসক রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর। তাই রাজাকে শিক্ষিত, যুক্তিবাদী ও উদারমনস্ক হতে হবে। নৈতিকতা ছাড়া ক্ষমতা বিপজ্জনক হয়ে
ওঠে—এই ধারণা থেকেই তিনি রাজাকে আত্মসংযমী ও প্রজ্ঞাবান হওয়ার পরামর্শ দেন। তাঁর
মতে জ্ঞান ও ন্যায়ের সমন্বয়েই আদর্শ রাজতন্ত্র গড়ে ওঠে।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, আবুল ফজলের রাজতন্ত্র বিষয়ক ধারণা মধ্যযুগীয় রাজনৈতিক চিন্তায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। যদিও তাঁর চিন্তাধারা আধুনিক গণতন্ত্রের সমতুল নয়, তবুও তা মধ্যযুগীয় রাজনীতির তুলনায় অত্যন্ত উদার ও মানবিক।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ