West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
এই পোস্টে West Bengal State University Political Science 5th Semester DS-11 Indian Political Thought-1–এর সম্পূর্ণ সিলেবাস ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর বাংলায় আলোচনা করা হলো।
১)
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
ঊত্তর;
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্য;
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তা এক গভীর ও বহুমাত্রিক
ঐতিহ্যের ধারক। এটি কেবল রাষ্ট্রশাসন বা ক্ষমতার সংগঠন নিয়ে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং ধর্ম, নীতি, সমাজ, অর্থনীতি ও
নৈতিকতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল। নিচে প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার
প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করা হল-
i) ধর্মভিত্তিক
রাষ্ট্রভাবনা:
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার মূল ভিত্তি ছিল ধর্ম। এখানে ধর্ম বলতে কেবল
উপাসনা নয়, বরং
ন্যায়, নীতি, কর্তব্য ও
সামাজিক শৃঙ্খলাকে বোঝানো হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনা ধর্মের নিয়ম মেনে করতে হতো
এবং রাজা ছিলেন ধর্মের রক্ষক। রাজশক্তিকে নৈতিকতার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত করা ছিল
অপরিহার্য। ধর্মচ্যুত শাসককে বৈধ বলে গণ্য করা হতো না, ফলে রাজনৈতিক
ক্ষমতা নৈতিকতার অধীনেই অবস্থান করত।
১)
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
ঊত্তর;
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্য;
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তা এক গভীর ও বহুমাত্রিক
ঐতিহ্যের ধারক। এটি কেবল রাষ্ট্রশাসন বা ক্ষমতার সংগঠন নিয়ে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং ধর্ম, নীতি, সমাজ, অর্থনীতি ও
নৈতিকতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল। নিচে প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার
প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করা হল-
i) ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রভাবনা:
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার মূল ভিত্তি ছিল ধর্ম। এখানে ধর্ম বলতে কেবল
উপাসনা নয়, বরং
ন্যায়, নীতি, কর্তব্য ও
সামাজিক শৃঙ্খলাকে বোঝানো হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনা ধর্মের নিয়ম মেনে করতে হতো
এবং রাজা ছিলেন ধর্মের রক্ষক। রাজশক্তিকে নৈতিকতার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত করা ছিল
অপরিহার্য। ধর্মচ্যুত শাসককে বৈধ বলে গণ্য করা হতো না, ফলে রাজনৈতিক
ক্ষমতা নৈতিকতার অধীনেই অবস্থান করত।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
ii) রাজধর্মের
ধারণা:
রাজধর্ম
ছিল প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার একটি কেন্দ্রীয় বিষয়। রাজাকে প্রজাদের পিতা
হিসেবে বিবেচনা করা হতো এবং তাদের জীবন ও সম্পত্তির রক্ষা ছিল তার প্রধান কর্তব্য।
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, শাসনে
সততা বজায় রাখা এবং প্রজাদের কল্যাণ নিশ্চিত করা রাজধর্মের অন্তর্ভুক্ত ছিল। রাজা
যদি কর্তব্যে ব্যর্থ হতেন,
তবে তিনি শাসনের নৈতিক অধিকার হারাতেন—এই ধারণা সুস্পষ্টভাবে প্রচলিত ছিল।
iii) কল্যাণমূলক
রাষ্ট্রের ধারণা:
প্রাচীন ভারতের রাষ্ট্রব্যবস্থা কেবল শাসনকেন্দ্রিক নয়, বরং জনকল্যাণমূলক
ছিল। কৌটিল্যের মতে, প্রজার
সুখেই রাজার সুখ নিহিত। রাষ্ট্রের দায়িত্ব ছিল কৃষি উন্নয়ন, সেচব্যবস্থা, বাণিজ্য রক্ষা, দুর্ভিক্ষ
মোকাবিলা ও দুর্বলদের সহায়তা করা। এই চিন্তাধারা আধুনিক কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের
ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং মানবকল্যাণকে রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য হিসেবে
স্বীকৃতি দেয়।
iv) রাজতন্ত্রের
প্রাধান্য ও গণরাষ্ট্রের অস্তিত্ব:
প্রাচীন ভারতে রাজতন্ত্র ছিল প্রধান
শাসনব্যবস্থা হলেও তা স্বেচ্ছাচারী ছিল না। পাশাপাশি কিছু অঞ্চলে গণরাজ্য বা
প্রজাতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাও বিদ্যমান ছিল। লিচ্ছবি, বজ্জি ও মল্ল
প্রজাতন্ত্রে সভা ও সমিতির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হতো। এটি প্রমাণ করে যে
প্রাচীন ভারত রাজনৈতিক চিন্তায় গণতান্ত্রিক উপাদানও বিদ্যমান ছিল।
v) নৈতিকতা
ও রাজনীতির সমন্বয়:
প্রাচীন ভারতীয় রাজনৈতিক চিন্তায় নৈতিকতা ও রাজনীতি ছিল
পরস্পরনির্ভরশীল। রাজাকে সত্যবাদী, সংযমী, দয়ালু ও আত্মসংযত হতে হতো। রাজনীতি কেবল ক্ষমতা
অর্জনের মাধ্যম নয়, বরং
নৈতিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত ছিল। এই দৃষ্টিভঙ্গি শাসককে
স্বেচ্ছাচার থেকে বিরত রাখত এবং প্রজাদের প্রতি দায়িত্বশীল করে তুলত।
vi) পররাষ্ট্রনীতি
ও মণ্ডল তত্ত্ব:
কৌটিল্যের মণ্ডল তত্ত্ব প্রাচীন ভারতের পররাষ্ট্রনীতির একটি
গুরুত্বপূর্ণ দিক। এতে প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে শত্রু এবং তার প্রতিবেশীকে মিত্র
হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যুদ্ধ, সন্ধি, নিরপেক্ষতা ও দ্বৈতনীতির মতো কূটনৈতিক কৌশলের বিশদ ব্যাখ্যা
এতে রয়েছে। এই তত্ত্ব বাস্তববাদী রাজনীতির পরিচয় বহন করে এবং কূটনীতির প্রাচীন
রূপকে তুলে ধরে।
viii) শাসকের
শিক্ষাগত ও নৈতিক যোগ্যতা:
প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তায় শাসকের ব্যক্তিগত
যোগ্যতার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। রাজাকে শাস্ত্রজ্ঞান, নৈতিকতা, আত্মসংযম ও
প্রশাসনিক দক্ষতায় পারদর্শী হতে হতো। কৌটিল্য রাজাকে নিয়মিত বিদ্যা অর্জন, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও
পরামর্শ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। অজ্ঞ ও চরিত্রহীন শাসককে রাষ্ট্রের জন্য
বিপজ্জনক বলে মনে করা হতো,
কারণ তার দ্বারা ন্যায়ভিত্তিক শাসন সম্ভব নয়।
ix)
যুদ্ধনীতি ও শান্তির ধারণা:
প্রাচীন ভারতের
রাজনৈতিক চিন্তায় যুদ্ধকে শেষ উপায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। শান্তি, সন্ধি
ও কূটনীতিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হলেও প্রয়োজনে রাষ্ট্ররক্ষার জন্য যুদ্ধকে বৈধ বলা
হয়েছে। ধর্মযুদ্ধের ধারণা অনুযায়ী নিরপরাধ জনগণের ক্ষতি না করে যুদ্ধ পরিচালনার
নির্দেশ ছিল। এর মাধ্যমে মানবিকতা ও নৈতিকতার সঙ্গে রাজনীতির সমন্বয় দেখা যায়।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, প্রাচীন
ভারতের রাজনৈতিক চিন্তা ছিল সুসংগঠিত, বাস্তববাদী ও
নৈতিকতাভিত্তিক। এতে রাষ্ট্রশাসনের সঙ্গে সঙ্গে মানবকল্যাণ, ন্যায়বিচার
ও ধর্মীয় মূল্যবোধের সমন্বয় ঘটেছিল। আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তার বহু উপাদান—যেমন
কল্যাণমূলক রাষ্ট্র, শাসকের দায়িত্ব, নৈতিক
রাজনীতি—প্রাচীন ভারতীয় রাজনৈতিক দর্শনেই নিহিত ছিল। তাই এটি কেবল ঐতিহাসিক নয়,
আজও প্রাসঙ্গিক ও শিক্ষণীয়।এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
ii) রাজধর্মের ধারণা:
iii) কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা:
iv) রাজতন্ত্রের প্রাধান্য ও গণরাষ্ট্রের অস্তিত্ব:
প্রাচীন ভারতে রাজতন্ত্র ছিল প্রধান শাসনব্যবস্থা হলেও তা স্বেচ্ছাচারী ছিল না। পাশাপাশি কিছু অঞ্চলে গণরাজ্য বা প্রজাতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাও বিদ্যমান ছিল। লিচ্ছবি, বজ্জি ও মল্ল প্রজাতন্ত্রে সভা ও সমিতির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হতো। এটি প্রমাণ করে যে প্রাচীন ভারত রাজনৈতিক চিন্তায় গণতান্ত্রিক উপাদানও বিদ্যমান ছিল।
v) নৈতিকতা ও রাজনীতির সমন্বয়:
vi) পররাষ্ট্রনীতি ও মণ্ডল তত্ত্ব:
viii) শাসকের শিক্ষাগত ও নৈতিক যোগ্যতা:
ix) যুদ্ধনীতি ও শান্তির ধারণা:
উপসংহার;
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন
ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন
ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের
রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের
রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
৬) শ্রমণিক
চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব
অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম
সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক
চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব
অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম
সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের
শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক
আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর
রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর
বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের
দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের
সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর
প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১১) মহাভারতের
শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক
আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর
রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর
বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের
দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের
সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর
প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন
মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক
বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা
করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন
মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক
বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা
করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ