West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
৭)
ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
উত্তর;
ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্য;
ভারতীয় রাজনৈতিক চিন্তার ইতিহাসে ব্রাহ্মণ্য ও
শ্রমণিক—এই দুই ধারার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুই চিন্তাধারা একই সময়ে
বিকশিত হলেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গি, উদ্দেশ্য ও রাষ্ট্রচিন্তার ভিত্তিতে মৌলিক পার্থক্য লক্ষ
করা যায়। এরমধ্যে গুরুত্বপূর্ন কিছু পার্থক্য নীচে উল্লেখ করা হল-
i) ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্কের ক্ষেত্রে পার্থক্য:
ব্রাহ্মণ্য রাজনৈতিক চিন্তায় রাষ্ট্র ও ধর্ম পরস্পর গভীরভাবে সংযুক্ত। এখানে ধর্ম বলতে যজ্ঞ, আচার, বর্ণনীতি ও সামাজিক শৃঙ্খলাকে বোঝানো হয়েছে। রাজা ছিলেন ধর্মের রক্ষক এবং শাসনের বৈধতা ধর্মের ওপর নির্ভর করত। অন্যদিকে শ্রমণিক চিন্তায় ধর্মের আচারিক দিককে গুরুত্ব না দিয়ে নৈতিকতা ও মানবকল্যাণকে মুখ্য করা হয়েছে। রাষ্ট্রকে ধর্মরক্ষার যন্ত্র না বানিয়ে ন্যায় ও কল্যাণের মাধ্যম হিসেবে দেখা হয়েছে। ফলে শ্রমণিক চিন্তা রাষ্ট্রকে বেশি মানবিক ও নৈতিক ভিত্তিতে দাঁড় করায়।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
ii) শাসকের অবস্থান ও ভূমিকার ক্ষেত্রে পার্থক্য:
ব্রাহ্মণ্য চিন্তায় রাজাকে ঈশ্বরপ্রদত্ত ক্ষমতার অধিকারী ও ধর্মের প্রতিনিধি হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে। রাজধর্ম পালনই ছিল তার প্রধান কর্তব্য এবং তাকে প্রায় অপ্রশ্নযোগ্য মর্যাদা দেওয়া হয়। অপরদিকে শ্রমণিক চিন্তায় রাজা হলেন জনগণের সেবক। বুদ্ধের মতে, শাসকের প্রকৃত গুণ হল দয়া, ন্যায় ও সংযম। এখানে রাজশক্তির পরিবর্তে শাসকের নৈতিক চরিত্রকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ফলে শ্রমণিক দৃষ্টিভঙ্গি রাজনীতিকে ক্ষমতার চেয়ে নৈতিকতার সঙ্গে যুক্ত করেছে।
iii) সামাজিক কাঠামো ও সাম্যের ধারণার ক্ষেত্রে পার্থক্য:
ব্রাহ্মণ্য রাজনৈতিক চিন্তা বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার ওপর প্রতিষ্ঠিত। সমাজকে চার বর্ণে ভাগ করে প্রত্যেকের জন্য নির্দিষ্ট কর্তব্য নির্ধারণ করা হয়েছে এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা মূলত উচ্চবর্ণের হাতে কেন্দ্রীভূত ছিল। বিপরীতে শ্রমণিক চিন্তাধারা বর্ণভেদ ও জন্মভিত্তিক বৈষম্যের বিরোধিতা করে। বুদ্ধ ও মহাবীর কর্ম ও চরিত্রকে মানুষের মূল্য নির্ধারণের মানদণ্ড হিসেবে গ্রহণ করেন। ফলে শ্রমণিক চিন্তায় সামাজিক সাম্য ও সমান মর্যাদার ধারণা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়।
iv) শাসনপদ্ধতি ও দণ্ডনীতির ধারনার ক্ষেত্রে পার্থক্য:
ব্রাহ্মণ্য চিন্তায় রাষ্ট্র পরিচালনায় দণ্ডনীতির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শাসন বজায় রাখতে শাস্তিকে অপরিহার্য মনে করা হয়েছে এবং কঠোর দণ্ডের মাধ্যমে সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষার কথা বলা হয়েছে। অন্যদিকে শ্রমণিক চিন্তায় দণ্ডের পরিবর্তে আত্মসংযম, নৈতিক শিক্ষা ও অহিংসার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। শাসনের লক্ষ্য ছিল ভয় সৃষ্টি নয়, বরং নৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে সমাজকে নিয়ন্ত্রণ করা। এই দৃষ্টিভঙ্গি রাষ্ট্রকে তুলনামূলকভাবে মানবিক করে তোলে।
v) রাজনৈতিক আদর্শ ও লক্ষ্যের ক্ষেত্রে পার্থক্য:
ব্রাহ্মণ্য রাজনৈতিক চিন্তায় রাষ্ট্রের লক্ষ্য ছিল ধর্ম, অর্থ, কাম ও মোক্ষ—এই চার পুরুষার্থের রক্ষা ও ভারসাম্য বজায় রাখা। এখানে সামাজিক স্থিতিশীলতা ও ঐতিহ্য সংরক্ষণই ছিল মুখ্য। অপরদিকে শ্রমণিক চিন্তায় রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য ছিল দুঃখমোচন, সমতা ও মানবকল্যাণ। শাসনের উদ্দেশ্য ছিল মানুষের নৈতিক উন্নতি ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করা। ফলে শ্রমণিক চিন্তা বেশি মানবিক ও কল্যাণমুখী রাজনৈতিক দর্শন উপস্থাপন করে।
vi) রাজনৈতিক চিন্তার প্রকৃতি ও দৃষ্টিভঙ্গির ক্ষেত্রে পার্থক্য:
ব্রাহ্মণ্য রাজনৈতিক চিন্তা ছিল মূলত রক্ষণশীল ও ঐতিহ্যনির্ভর। এটি বিদ্যমান সামাজিক কাঠামোকে টিকিয়ে রাখার উপর জোর দিয়েছে। অপরদিকে শ্রমণিক চিন্তা ছিল সংস্কারমুখী ও প্রতিবাদী। এটি সামাজিক অসাম্য, যজ্ঞকেন্দ্রিক ধর্ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। শ্রমণিক চিন্তাধারা পরিবর্তন, মানবিকতা ও নৈতিকতার পক্ষে কথা বলেছে, যা ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তাকে নতুন দিশা প্রদান করেছে।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তা পরস্পরবিরোধী হলেও একে অপরের পরিপূরক ছিল। ব্রাহ্মণ্য চিন্তা রাষ্ট্রকে শৃঙ্খলা ও ধারাবাহিকতা প্রদান করেছে, আর শ্রমণিক চিন্তা তাকে মানবিকতা, ন্যায় ও নৈতিকতার পথে পরিচালিত করেছে। এই দুই ধারার সমন্বয়েই ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তা একটি গভীর, বহুমাত্রিক ও সমৃদ্ধ রূপ লাভ করেছে।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ