West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
উত্তর;
ভূমিকা;
ভারতীয় রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার ইতিহাসে শ্রমণিক ঐতিহ্য
একটি গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যতিক্রমী ধারা। বৈদিক ও ব্রাহ্মণ্যবাদী চিন্তার বিপরীতে এই
ঐতিহ্য গড়ে ওঠে এবং সমাজ,
রাষ্ট্র ও নৈতিকতার ক্ষেত্রে এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গির সূচনা করে। বৌদ্ধ ও জৈন
দর্শন এই শ্রমণিক ধারার প্রধান প্রতিনিধিত্ব করে। এই ঐতিহ্য রাজকেন্দ্রিক ক্ষমতা, বর্ণভিত্তিক
বৈষম্য ও আচারনির্ভর ধর্মব্যবস্থার বিরোধিতা করে মানবকল্যাণ, ন্যায়, অহিংসা ও
নৈতিকতাকে রাষ্ট্রচিন্তার কেন্দ্রস্থলে নিয়ে আসে। ফলে ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক
চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্য একটি মানবিক ও নৈতিক বিকল্প ধারার জন্ম দেয়।
শ্রমণিক ঐতিহ্যের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়;
শ্রমণিক ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্য ছিল ব্রাহ্মণ্যবাদী আচারনির্ভর ধর্মের বিরোধিতা। এই ধারায় আত্মশুদ্ধি, সংযম, ত্যাগ ও নৈতিক জীবনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। বুদ্ধ ও মহাবীর উভয়েই জন্ম, বর্ণ বা যজ্ঞকে নয়, কর্ম ও চরিত্রকে মানুষের মর্যাদার মানদণ্ড হিসেবে গ্রহণ করেন। অহিংসা, সত্য, করুণা, অপরিগ্রহ ও সমতা ছিল এই দর্শনের মূল ভিত্তি।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
শ্রমণিক ঐতিহ্য রাজতন্ত্রের অন্ধ সমর্থক ছিল না। তারা
শাসকের নৈতিক দায়িত্বের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছিল। বুদ্ধ রাজাকে ‘ধর্মাশ্রিত শাসক’
হিসেবে কল্পনা করেছিলেন, যার কর্তব্য প্রজার কল্যাণ সাধন করা। জৈন
দর্শনে অহিংসা ছিল সর্বোচ্চ নীতি, যা রাষ্ট্র পরিচালনাতেও
প্রযোজ্য বলে বিবেচিত হতো। এই ঐতিহ্যে দণ্ডনীতি অপেক্ষা নৈতিক অনুশাসনকে বেশি
গুরুত্ব দেওয়া হয়।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল সামাজিক সমতা। শ্রমণিক
চিন্তাধারা বর্ণভেদকে অস্বীকার করে এবং সকল মানুষকে সমান মর্যাদার অধিকারী হিসেবে
দেখে। নারী ও সাধারণ জনগণের জন্যও এই দর্শন তুলনামূলকভাবে অধিক মর্যাদাপূর্ণ
অবস্থান সৃষ্টি করে।
ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের গুরুত্ব;
ভারতীয় রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্য একটি
মানবিক ও নৈতিক ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করে। ব্রাহ্মণ্যবাদ যেখানে রাজাকে ধর্মের
প্রতিনিধি হিসেবে দেখেছিল, সেখানে শ্রমণিক চিন্তা রাজাকে জনগণের
কল্যাণসাধক হিসেবে কল্পনা করেছে। রাজশক্তির ওপর নৈতিক নিয়ন্ত্রণ আরোপ ছিল এই
ধারার অন্যতম অবদান।
বৌদ্ধ ধর্মের দশরাজধর্ম রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় বিশেষ
গুরুত্ব বহন করে। এতে বলা হয়েছে—দান, শীল, ত্যাগ, ঋজুতা, মৃদুতা, অহিংসা ইত্যাদি গুণ রাজাকে ধারণ করতে হবে। এই আদর্শ শাসকের ধারণা
পরবর্তীকালে অশোকের শাসননীতিতে বাস্তব রূপ পায়। অশোকের ধম্মনীতি ছিল শ্রমণিক
ঐতিহ্যের রাষ্ট্রনৈতিক প্রয়োগের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
শ্রমণিক ঐতিহ্য গণতান্ত্রিক চেতনার বিকাশেও সহায়ক
ছিল। বৌদ্ধ সংঘ ও জৈন সংঘে সমবায়ভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, মতামতের
স্বাধীনতা এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ সংগঠন দেখা যায়। এগুলি প্রাচীন ভারতের গণতান্ত্রিক
সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন।
এছাড়া এই ঐতিহ্য রাষ্ট্র ও সমাজকে অহিংসার পথে
পরিচালিত করতে চেয়েছিল। যুদ্ধ ও দমননীতির পরিবর্তে শান্তি, সহাবস্থান
ও ন্যায়কে গুরুত্ব দেওয়া হয়। ফলে ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তায় এক মানবিক ও নৈতিক
ভারসাম্য সৃষ্টি হয়।
শ্রমণিক ঐতিহ্যের সমালোচনা;
যদিও শ্রমণিক ঐতিহ্য নৈতিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি
প্রদান করেছে, তবুও এর কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল।
প্রথমত, অতিরিক্ত অহিংসা ও ত্যাগের আদর্শ বাস্তব রাজনীতিতে সব সময়
কার্যকর ছিল না। শক্তিশালী রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে কখনো কখনো কঠোর সিদ্ধান্ত
প্রয়োজন হয়, যা শ্রমণিক দর্শনে অনুপস্থিত।
দ্বিতীয়ত, এই ঐতিহ্য রাজনৈতিক কাঠামো ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার বিস্তারিত রূপরেখা দিতে পারেনি। কৌটিল্যের মতো বাস্তববাদী রাষ্ট্রচিন্তা এখানে অনুপস্থিত। ফলে রাষ্ট্র পরিচালনার বাস্তব সমস্যাগুলির সমাধানে এই দর্শন সীমাবদ্ধ ছিল।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
তৃতীয়ত, শ্রমণিক দর্শনের অতিরিক্ত সন্ন্যাসবাদী প্রবণতা সমাজকে কখনো
কখনো কর্মবিমুখ করে তুলতে পারত, যা রাষ্ট্রের শক্তি ও
উৎপাদনশীলতার জন্য অনুকূল ছিল না।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্য এক গুরুত্বপূর্ণ মানবিক ও নৈতিক ধারা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এটি রাষ্ট্রকে কেবল ক্ষমতার প্রতীক নয়, বরং ন্যায়, সমতা ও মানবকল্যাণের মাধ্যম হিসেবে কল্পনা করেছে। যদিও বাস্তব রাষ্ট্রপরিচালনার ক্ষেত্রে এর কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল, তবুও শাসকের নৈতিকতা, অহিংসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে শ্রমণিক ঐতিহ্যের অবদান অনস্বীকার্য।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ