West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার বৈশিষ্ট্য, রাজাকেন্দ্রিক শাসন, ধর্মীয় প্রভাব, প্রশাসন ও রাজনৈতিক বাস্তববাদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা বাংলায়। মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তা, Medieval Indian Political Thought, Indian Political Thought Bengali, মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রব্যবস্থা, Political Science Notes Bengali, রাষ্ট্রবিজ্ঞান নোটস বাংলা, মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?, মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রচিন্তায় ধর্মের ভূমিকা কী ছিল?, এই সময়ে কি গণতন্ত্র ছিল?, মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রচিন্তার প্রকৃতি কেমন ছিল?,
৫) মধ্যযুগীয়
ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
উত্তর;
মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য;
মধ্যযুগীয় ভারতের
রাষ্ট্রচিন্তা মূলত রাজনৈতিক বাস্তবতা, ধর্মীয়
প্রভাব এবং শাসনব্যবস্থার কার্যকারিতার সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল। এই সময়ে রাষ্ট্রকে
কেবল একটি প্রশাসনিক কাঠামো নয়, বরং সামাজিক
শৃঙ্খলা ও ধর্মীয় ন্যায় রক্ষার মাধ্যম হিসেবে দেখা হতো। রাজা, ধর্ম, প্রশাসন ও শক্তির
মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কই ছিল মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রচিন্তার মূল ভিত্তি। মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি
নীচে উল্লেখ করা হল-
i) রাজাকেন্দ্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা:
মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল রাজাকেন্দ্রিকতা। রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতা রাজার হাতে কেন্দ্রীভূত ছিল এবং তিনিই ছিলেন শাসনব্যবস্থার মূল ভিত্তি। আইন প্রণয়ন, বিচার, প্রশাসন ও সামরিক সিদ্ধান্ত—সবকিছুই রাজার ইচ্ছা ও নির্দেশের ওপর নির্ভর করত। মন্ত্রী ও কর্মচারীরা কেবল রাজার সহায়ক হিসেবে কাজ করত। ফলে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা অনেকাংশে রাজার ব্যক্তিগত দক্ষতা, ন্যায়পরায়ণতা ও শক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
ii) ধর্ম ও রাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক:
মধ্যযুগীয়
রাষ্ট্রচিন্তায় ধর্মের প্রভাব ছিল অত্যন্ত গভীর। মুসলিম শাসনে ইসলামি শরিয়ত এবং
হিন্দু সমাজে ধর্মশাস্ত্র রাষ্ট্র পরিচালনার ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হতো। রাজাকে
ধর্মরক্ষক হিসেবে বিবেচনা করা হতো এবং শাসনের ন্যায্যতা ধর্মীয় নীতির সঙ্গে যুক্ত
ছিল। ধর্মীয় অনুশাসন শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, রাষ্ট্রের আইন ও
নীতিনির্ধারণেও প্রভাব ফেলত। ফলে রাজনীতি ও ধর্মের মধ্যে স্পষ্ট বিভাজন ছিল না।
iii) ঐশ্বরিক ও নৈতিক বৈধতার ধারণা:
মধ্যযুগীয়
ভারতের রাষ্ট্রচিন্তায় রাজশক্তিকে প্রায়শই ঐশ্বরিক বা নৈতিক বৈধতার মাধ্যমে
প্রতিষ্ঠা করা হতো। মুসলিম শাসকেরা নিজেদের আল্লাহর প্রতিনিধি বলে মনে করতেন এবং
হিন্দু শাসকেরা ধর্মরক্ষক হিসেবে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতেন। এর ফলে রাজাকে
অমান্য করা শুধু রাজনৈতিক অপরাধ নয়, নৈতিক অপরাধ হিসেবেও
বিবেচিত হতো। এই ধারণা রাজশক্তিকে দৃঢ় করলেও স্বৈরাচারকে অনেক সময় বৈধতা দিয়েছে।
iv) ন্যায়বিচার ও প্রজাকল্যাণের গুরুত্ব:
যদিও
শাসনব্যবস্থা ছিল স্বৈরতান্ত্রিক, তবুও ন্যায়বিচার ও প্রজাকল্যাণকে
শাসকের প্রধান দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হতো। আদর্শ শাসক সেই, যিনি দরিদ্রের প্রতি সহানুভূতিশীল, অন্যায় দমনকারী
এবং শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী। অনেক শাসক নিজেকে ‘ন্যায়পরায়ণ রাজা’ হিসেবে
প্রতিষ্ঠিত করতে সচেষ্ট ছিলেন। এতে বোঝা যায়, জনকল্যাণ
রাষ্ট্রচিন্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ নৈতিক ভিত্তি ছিল।
v) প্রশাসন ও সামরিক শক্তির গুরুত্ব:
মধ্যযুগীয়
রাষ্ট্রচিন্তায় শক্তিশালী প্রশাসন ও সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের মেরুদণ্ড হিসেবে গণ্য
করা হতো। রাজস্ব আদায়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সাম্রাজ্য বিস্তারের
জন্য সুসংগঠিত প্রশাসন অপরিহার্য ছিল। সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও ক্ষমতার
প্রধান উৎস হিসেবে দেখা হতো। শক্তিশালী সামরিক বাহিনী ছাড়া রাজত্ব টিকিয়ে রাখা
সম্ভব—এমন ধারণা তখন ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল।
vi) বাস্তববাদী ও কৌশলনির্ভর রাষ্ট্রনীতি:
মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তা আদর্শবাদী না হয়ে ছিল বাস্তববাদী। শাসকরা পরিস্থিতি অনুযায়ী কূটনীতি, শক্তি প্রয়োগ বা সমঝোতার পথ বেছে নিতেন। নৈতিকতার চেয়ে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্বকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হতো। কূটনীতি, গুপ্তচরব্যবস্থা ও সামরিক কৌশল রাষ্ট্র পরিচালনার অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে ওঠে।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
vii) জনগণের সীমিত রাজনৈতিক ভূমিকা:
এই সময়ে জনগণের
রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ছিল অত্যন্ত সীমিত। তারা মূলত শাসিত শ্রেণি হিসেবে বিবেচিত হতো
এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল না। কর প্রদান ও আনুগত্য
প্রদর্শনই ছিল তাদের প্রধান দায়িত্ব। গণতান্ত্রিক চিন্তা বা জনমতের প্রাধান্য
তখনো বিকশিত হয়নি, ফলে রাষ্ট্র পরিচালনা ছিল উপর থেকে নিচের
দিকে নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তা ছিল রাজাকেন্দ্রিক, ধর্মনির্ভর ও বাস্তববাদী। এতে শাসন, ধর্ম, ন্যায় ও শক্তির এক জটিল সমন্বয় লক্ষ করা যায়। যদিও এই রাষ্ট্রচিন্তায় জনগণের রাজনৈতিক অধিকার বা গণতন্ত্রের ধারণা অনুপস্থিত ছিল, তবুও ন্যায়পরায়ণতা, প্রজাকল্যাণ ও প্রশাসনিক দক্ষতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। এই চিন্তাধারা পরবর্তীকালে আধুনিক ভারতীয় রাষ্ট্রব্যবস্থার বিকাশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাব ফেলেছে।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ