West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল
নীতিসমূহ আলোচনা করো।
উত্তর;
ভূমিকা;
প্রাচীন ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তায় কৌটিল্য বা চাণক্য এক
অসাধারণ ও বাস্তববাদী চিন্তাবিদ। তাঁর রচিত অর্থশাস্ত্র কেবল অর্থনীতি
নয়, রাজনীতি, প্রশাসন, কূটনীতি ও
পররাষ্ট্রনীতির এক পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ। কৌটিল্যের রাজনৈতিক দর্শনের অন্যতম
গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো তাঁর কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির ধারণা। তিনি রাষ্ট্রকে টিকিয়ে
রাখার জন্য শক্তি, কৌশল, বুদ্ধিমত্তা ও
বাস্তবতার সমন্বয়কে অপরিহার্য মনে করতেন।
কৌটিল্যের কূটনীতির মূল নীতিসমূহ;
কৌটিল্যের কূটনীতি ছিল সম্পূর্ণ বাস্তববাদী ও রাষ্ট্রকেন্দ্রিক। তিনি আদর্শ বা নৈতিকতার চেয়ে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, শক্তি ও স্থায়িত্বকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। কৌটিল্যের কূটনীতির মূল নীতিসমূহ নীচে উল্লেখ করা হল-
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
i) রাষ্ট্রস্বার্থের প্রাধান্য:
কৌটিল্যের
কূটনীতির মূল ভিত্তি ছিল রাষ্ট্রস্বার্থ। তিনি মনে করতেন, ব্যক্তিগত
নৈতিকতা বা আদর্শের চেয়ে রাষ্ট্রের কল্যাণ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্রের
নিরাপত্তা ও শক্তি রক্ষার জন্য প্রয়োজনে কঠোর সিদ্ধান্ত, কৌশল
বা ছলনার আশ্রয় নেওয়াও বৈধ।
ii) ষাড়্গুণ্য নীতি (ষড়নীতি):
কৌটিল্যের
কূটনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ষাড়্গুণ্য নীতি—সন্ধি, বিগ্রহ,
আসন, যান, সংশ্রয় ও
দ্বৈধীভাব। পরিস্থিতি অনুযায়ী কোন নীতি প্রয়োগ করতে হবে, তা
নির্ধারণ করাই ছিল কূটনীতির মূল কৌশল। তিনি স্থির নীতির পরিবর্তে পরিবর্তনশীল
পরিস্থিতির ওপর নির্ভরশীল কূটনীতির পক্ষে ছিলেন।
iii) গুপ্তচর ও গোপন কৌশলের ব্যবহার:
কৌটিল্য গুপ্তচর
ব্যবস্থাকে কূটনীতির অপরিহার্য অঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করতেন। শত্রুর শক্তি, দুর্বলতা
ও অভ্যন্তরীণ অবস্থা জানার জন্য গুপ্তচর অপরিহার্য বলে তিনি মনে করতেন। এমনকি
প্রয়োজনে শত্রুর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি, গোপন ষড়যন্ত্র বা ভুল
তথ্য ছড়ানোর কৌশলকেও তিনি রাষ্ট্ররক্ষার বৈধ উপায় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।
iv) যুদ্ধের পরিবর্তে কৌশলকে অগ্রাধিকার:
কৌটিল্য
যুদ্ধকে শেষ উপায় হিসেবে গ্রহণ করতেন। তাঁর মতে, যুদ্ধ রাষ্ট্রের
সম্পদ ও জনশক্তি ক্ষয় করে। তাই কূটনীতি, সন্ধি, মিত্রতা ও কৌশলের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করাই বুদ্ধিমানের কাজ। কেবল তখনই
যুদ্ধ করা উচিত, যখন বিজয় নিশ্চিত এবং অন্য সব উপায় ব্যর্থ
হয়।
কৌটিল্যের বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ;
কৌটিল্যের বৈদেশিক নীতি ছিল সম্পূর্ণ বাস্তববাদী ও
রাষ্ট্রস্বার্থকেন্দ্রিক। তিনি আদর্শবাদ নয়, বরং শক্তি, কৌশল ও পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণের কথা বলেছেন।
কৌটিল্যের বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ নীচে উল্লেখ করা হল-
i) মণ্ডল তত্ত্বের ভিত্তিতে পররাষ্ট্রনীতি:
কৌটিল্যের
বৈদেশিক নীতির মূল ভিত্তি হলো মণ্ডল তত্ত্ব। এই তত্ত্ব অনুযায়ী প্রতিবেশী রাষ্ট্র
স্বভাবতই শত্রু এবং শত্রুর প্রতিবেশী রাষ্ট্র মিত্র হয়ে থাকে। রাষ্ট্রগুলো
পারস্পরিক স্বার্থ ও ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ে তোলে।
ii) রাষ্ট্রস্বার্থের সর্বোচ্চ গুরুত্ব:
কৌটিল্যের
মতে, বৈদেশিক নীতির প্রধান লক্ষ্য হলো রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও
সম্প্রসারণ। নৈতিকতা বা আদর্শ নয়, বরং রাষ্ট্রের কল্যাণই
সিদ্ধান্তের মূল ভিত্তি হওয়া উচিত। প্রয়োজনে সন্ধি, যুদ্ধ
কিংবা কৌশলগত প্রতারণাও গ্রহণযোগ্য বলে তিনি মনে করতেন।
iii) শক্তির ভারসাম্য রক্ষা নীতি:
কৌটিল্য বিশ্বাস করতেন, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে শক্তির ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। কোনো রাষ্ট্র অতিরিক্ত শক্তিশালী হয়ে উঠলে তা অন্য রাষ্ট্রের জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। তাই প্রয়োজনে মিত্রতা, জোট বা কৌশলগত সহযোগিতার মাধ্যমে শক্তির সমতা রক্ষা করা উচিত।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
iv) যুদ্ধের আগে কূটনীতি ও কৌশলের ব্যবহার:
কৌটিল্যের
মতে, যুদ্ধ কখনোই প্রথম পথ হওয়া উচিত নয়। কূটনীতি, গুপ্তচরবৃত্তি, বিভেদনীতি ও মনস্তাত্ত্বিক কৌশলের
মাধ্যমে শত্রুকে দুর্বল করে তোলাই বুদ্ধিমানের কাজ। যুদ্ধ তখনই গ্রহণযোগ্য,
যখন বিজয় নিশ্চিত এবং অন্য সব উপায় ব্যর্থ হয়।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতি প্রাচীন হলেও তার চিন্তাধারা অত্যন্ত আধুনিক ও বাস্তববাদী। তিনি আদর্শবাদ নয়, বরং বাস্তবতা ও রাষ্ট্রস্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। সাম, দান, ভেদ ও দণ্ড—এই চার নীতির মাধ্যমে তিনি একটি কার্যকর কূটনৈতিক কাঠামো নির্মাণ করেন। যদিও তাঁর নীতিগুলো অনেক সময় কঠোর ও নৈতিকভাবে বিতর্কিত মনে হয়, তবুও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ