West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
এই পোস্টে West Bengal State University Political Science 5th Semester DS-11 Indian Political Thought-1–এর সম্পূর্ণ সিলেবাস ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর বাংলায় আলোচনা করা হলো।
ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার বিকাশে ব্রাহ্মণ্যবাদের ভূমিকা কী? রাজধর্ম, বর্ণব্যবস্থা, নৈতিকতা ও সীমাবদ্ধতা সহ বিস্তারিত আলোচনা বাংলায়।
৩) ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণ্যবাদের মূল্যায়ন করো।
উত্তর;
ভূমিকা;
ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার ইতিহাস বহু প্রাচীন ও সমৃদ্ধ।
এই চিন্তাধারা গঠনে যে মতবাদগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, তার মধ্যে
ব্রাহ্মণ্যবাদ অন্যতম। বৈদিক যুগ থেকে শুরু করে স্মৃতি ও পুরাণপর্ব পর্যন্ত
ব্রাহ্মণ্যবাদ কেবল ধর্মীয় জীবন নয়, রাষ্ট্রব্যবস্থা, শাসননীতি, সামাজিক কাঠামো ও নৈতিকতার উপর গভীর প্রভাব বিস্তার
করে। রাজনীতি এখানে ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল না; বরং ধর্মই ছিল রাষ্ট্রচিন্তার মূল ভিত্তি।
তাই ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার বিকাশে ব্রাহ্মণ্যবাদের ভূমিকা বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার বিকাশে ব্রাহ্মণ্যবাদের গুরুত্ব;
ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার বিকাশে ব্রাহ্মণ্যবাদ একটি
মৌলিক ও প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছে। এটি রাষ্ট্র, শাসন, সমাজ ও নৈতিকতার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করে রাজনৈতিক চিন্তাকে একটি
ধর্মভিত্তিক ও নৈতিক কাঠামোর মধ্যে গড়ে তোলে। ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার বিকাশে
ব্রাহ্মণ্যবাদের গুরুত্ব নীচে আলোচনা করা হল-
i) ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রভাবনার প্রতিষ্ঠা:
ব্রাহ্মণ্যবাদ ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তায় ধর্মকে রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। এখানে ধর্ম বলতে নৈতিকতা, কর্তব্য ও সামাজিক শৃঙ্খলাকে বোঝানো হয়েছে। রাজা ছিলেন ধর্মের রক্ষক এবং তাঁর প্রধান দায়িত্ব ছিল ধর্ম অনুযায়ী শাসন পরিচালনা করা। এই ধারণা রাষ্ট্রশাসনকে নৈতিক নিয়ন্ত্রণে রাখত এবং স্বেচ্ছাচারিতা রোধে সহায়তা করত।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
ii) রাজধর্ম ও শাসকের কর্তব্য নির্ধারণ:
ব্রাহ্মণ্যবাদ রাজধর্মের ধারণাকে সুস্পষ্ট করে তোলে। রাজার কর্তব্য ছিল প্রজারক্ষা, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও কল্যাণসাধন। রাজাকে প্রজার পিতা হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে এবং তার ব্যক্তিগত স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে রাষ্ট্রের কল্যাণে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে শাসকের দায়িত্ববোধ ও নৈতিক চরিত্রের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপিত হয়।
iii) সামাজিক শৃঙ্খলা ও বর্ণব্যবস্থার ভূমিকা:
ব্রাহ্মণ্যবাদ সমাজকে বর্ণভিত্তিক কাঠামোর মধ্যে সাজিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনাকে সুসংগঠিত করতে চেয়েছিল। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র—এই চার বর্ণের নির্দিষ্ট দায়িত্ব নির্ধারিত ছিল। ক্ষত্রিয়দের শাসনভার এবং ব্রাহ্মণদের নৈতিক ও বৌদ্ধিক নির্দেশনার ভূমিকা রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব বজায় রাখতে সহায়ক বলে বিবেচিত হয়েছিল।
iv) নৈতিকতা ও রাজনীতির সমন্বয়:
ব্রাহ্মণ্যবাদ রাজনীতিকে নৈতিকতার সঙ্গে যুক্ত করে একটি আদর্শবাদী রাষ্ট্রচিন্তার জন্ম দেয়। রাজাকে সত্যবাদী, সংযমী ও ন্যায়পরায়ণ হতে বলা হয়েছে। রাষ্ট্রশাসনকে কেবল শক্তি প্রয়োগের বিষয় না বানিয়ে নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে দেখা হয়েছে, যা ভারতীয় রাজনৈতিক দর্শনকে মানবিক ও মূল্যবোধনির্ভর করে তুলেছে।
v) রাষ্ট্রচিন্তায় ধারাবাহিকতা ও স্থায়িত্ব প্রদান:
ব্রাহ্মণ্যবাদ দীর্ঘকাল ধরে ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তাকে প্রভাবিত করেছে এবং রাজনৈতিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সাহায্য করেছে। বৈদিক যুগ থেকে স্মৃতিশাস্ত্র পর্যন্ত একই ধরনের রাষ্ট্রনৈতিক ধারণার পুনরাবৃত্তি দেখা যায়। এর ফলে ভারতীয় রাজনৈতিক চিন্তা একটি সুসংহত ও স্থায়ী রূপ লাভ করে, যা পরবর্তী যুগের শাসনব্যবস্থাকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করে।
ব্রাহ্মণ্যবাদের সমালোচনা;
যদিও ব্রাহ্মণ্যবাদ ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তায়
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, তবুও এর কিছু সীমাবদ্ধতা ও সমালোচনা রয়েছে।
প্রথমত, এর
বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থা ছিল বৈষম্যমূলক। শূদ্র ও নিম্নবর্ণের মানুষ রাজনৈতিক
অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের কোনো ভূমিকা ছিল না, যা সামাজিক
সাম্যের পরিপন্থী।
দ্বিতীয়ত, ব্রাহ্মণ্যবাদ
রাজাকে অত্যধিক ধর্মনির্ভর করে তুলেছিল। ফলে বাস্তব রাজনৈতিক সমস্যা অনেক সময়
ধর্মীয় অনুশাসনের কারণে সমাধান করা কঠিন হয়ে পড়ত। এতে রাষ্ট্রের গতিশীলতা
ব্যাহত হতো।
তৃতীয়ত, এই মতবাদ গণতান্ত্রিক চেতনার বিকাশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। রাজাকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি মনে করায় সাধারণ মানুষের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ সীমিত ছিল। যদিও কিছু গণরাজ্যের অস্তিত্ব ছিল, তবুও ব্রাহ্মণ্যবাদ মূলত রাজতান্ত্রিক ব্যবস্থাকেই সমর্থন করেছে।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
চতুর্থত, নারীর
অবস্থানও ছিল দুর্বল। রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত সীমিত
ছিল, যা
আধুনিক দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য নয়।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার বিকাশে ব্রাহ্মণ্যবাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও গভীর। এটি রাষ্ট্রকে নৈতিকতা, ধর্ম ও কর্তব্যের ভিত্তিতে গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে এবং শাসকের ওপর নৈতিক নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে। যদিও এর মধ্যে বর্ণভেদ, সামাজিক বৈষম্য ও গণতন্ত্রের অভাবের মতো সীমাবদ্ধতা ছিল, তবুও প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক দর্শনের ভিত্তি হিসেবে ব্রাহ্মণ্যবাদ এক অবিচ্ছেদ্য ও প্রভাবশালী অধ্যায়।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ