West Bengal State University
UG 5th Semester Political Science Notes
Paper: Major/DS 11 Indian Political Thought-1
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
উত্তর;
শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব;
মহাভারতের শান্তিপর্ব ভারতীয় রাজনৈতিক চিন্তার এক
অমূল্য ভাণ্ডার। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পর যুধিষ্ঠির যখন রাজ্যশাসনের নৈতিকতা নিয়ে
সংশয়ে ভুগছিলেন, তখন ভীষ্ম পিতামহ তাঁকে রাজধর্ম, ন্যায়, কর্তব্য ও শাসকের আদর্শ আচরণ সম্পর্কে যে
উপদেশ দেন—তাই শান্তিপর্বের মূল বিষয়বস্তু। এখানে ব্যাস আদর্শ শাসকের চরিত্র,
কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্বকে অত্যন্ত গভীরভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। শান্তিপর্ব
অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্বগুলি নীচে আলোচনাস করা হল-
i) ধর্মরক্ষা ও নৈতিক শাসন:
শান্তিপর্ব অনুযায়ী আদর্শ শাসকের প্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলো ধর্মরক্ষা। এখানে ধর্ম বলতে কেবল আচার-অনুষ্ঠান নয়, বরং ন্যায়, সত্য, কর্তব্য ও মানবিক মূল্যবোধকে বোঝানো হয়েছে। শাসকের প্রতিটি সিদ্ধান্ত ধর্মের আলোকে হওয়া আবশ্যক। ব্যাস মনে করেন, ধর্মহীন রাজা রাষ্ট্রকে অরাজকতার দিকে ঠেলে দেয়। তাই রাজাকে সর্বদা ন্যায়পরায়ণ, সত্যনিষ্ঠ ও কর্তব্যপরায়ণ হতে হবে। ধর্মই রাজশক্তির নৈতিক ভিত্তি এবং শাসনের বৈধতার মূল উৎস।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
ii) প্রজারক্ষা ও জনকল্যাণের দায়িত্ব:
শান্তিপর্বে
রাজাকে প্রজার পিতা হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে। প্রজাদের জীবন, সম্পত্তি
ও সম্মান রক্ষা করা শাসকের প্রধান দায়িত্ব। দরিদ্র, দুর্বল
ও অসহায় মানুষের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া রাজধর্মের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ব্যাস
বলেন, প্রজাদের সুখেই রাজার প্রকৃত সুখ নিহিত। শাসক যদি
প্রজাদের দুঃখ উপেক্ষা করেন, তবে তিনি রাজধর্মে ব্যর্থ হন।
জনকল্যাণমূলক চিন্তাই আদর্শ শাসনের মূল ভিত্তি।
iii) ন্যায়বিচার ও সংযত দণ্ডনীতি:
আদর্শ শাসকের
অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা। শান্তিপর্বে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রে
শৃঙ্খলা বজায় রাখতে দণ্ড অপরিহার্য হলেও তা হতে হবে ন্যায়সঙ্গত ও সংযত। অতিরিক্ত
কঠোরতা যেমন অন্যায়, তেমনি শিথিলতাও রাষ্ট্রের ক্ষতি করে।
বিচারকার্যে রাজাকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে এবং ব্যক্তিগত পক্ষপাত বা ভয়ের প্রভাব
এড়াতে হবে। ন্যায়বিচারই শাসকের প্রকৃত শক্তি ও মর্যাদার ভিত্তি।
iv) নৈতিক চরিত্র ও আত্মসংযম:
শান্তিপর্বে
ব্যাস শাসকের ব্যক্তিগত চরিত্রকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছেন। রাজাকে
সত্যবাদী, সংযমী, বিনয়ী ও ক্ষমাশীল হতে হবে। লোভ,
ক্রোধ, অহংকার ও প্রতিহিংসা শাসকের পতনের
প্রধান কারণ বলে ব্যাস উল্লেখ করেন। একজন নৈতিক ও আত্মসংযত শাসকই প্রজাদের আস্থা
অর্জন করতে পারে। শাসকের ব্যক্তিগত চরিত্রই রাষ্ট্রের নৈতিক মান নির্ধারণ করে—এই
ধারণাই শান্তিপর্বের মূল শিক্ষা।
v) পরামর্শভিত্তিক শাসনব্যবস্থা:
ব্যাস একক ও
স্বেচ্ছাচারী শাসনের বিরোধিতা করেছেন। শান্তিপর্ব অনুযায়ী রাজাকে জ্ঞানী, অভিজ্ঞ
ও নীতিবান মন্ত্রীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এতে ভুল সিদ্ধান্তের
সম্ভাবনা কমে এবং শাসনে ভারসাম্য বজায় থাকে। মন্ত্রীসভা ও সভাসদদের মতামতকে
গুরুত্ব দেওয়া আদর্শ শাসনের লক্ষণ। এই পরামর্শভিত্তিক শাসনব্যবস্থা রাজাকে অহংকার
ও স্বেচ্ছাচার থেকে রক্ষা করে।
vi) যুদ্ধ ও শান্তি সম্পর্কে সংযত দৃষ্টিভঙ্গি:
শান্তিপর্বে যুদ্ধকে কখনোই কাম্য বলা হয়নি। ব্যাসের মতে, যুদ্ধ হলো শেষ উপায়, যখন শান্তিপূর্ণ সমাধান অসম্ভব হয়ে ওঠে। অহেতুক যুদ্ধ রাষ্ট্র ও মানবসমাজের জন্য ধ্বংসাত্মক। শাসকের উচিত শান্তি, সহনশীলতা ও সংযমের পথ অনুসরণ করা। কেবল ধর্ম ও ন্যায় রক্ষার জন্যই যুদ্ধ গ্রহণযোগ্য। এই দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাসের রাজধর্মকে গভীর মানবিক ও শান্তিবাদী রূপ দেয়।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
একবার নোটস নিলে সেই পেপারের ওপর পরবর্তীতে আরো কোনো পেশ্নের উত্তর দরকার হলে সেটা দিয়ে দেওয়া হবে।
vii) সামাজিক শৃঙ্খলা ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজগঠন:
আদর্শ
শাসকের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো সমাজে ন্যায়, শৃঙ্খলা
ও সাম্য বজায় রাখা। শান্তিপর্বে বলা হয়েছে, শাসকের কর্তব্য
সমাজ থেকে অন্যায়, শোষণ ও বিশৃঙ্খলা দূর করা। রাজাকে ধর্ম ও
নীতির মাধ্যমে সমাজকে সুশাসনের পথে পরিচালিত করতে হবে। সামাজিক ভারসাম্য রক্ষা এবং
প্রজাদের মধ্যে নৈতিকতা জাগ্রত করাই রাজধর্মের চূড়ান্ত লক্ষ্য বলে ব্যাস মনে করেন।
উপসংহার;
পরিশেষে বলা যায়, শান্তিপর্ব অনুযায়ী আদর্শ শাসক হলেন ন্যায়পরায়ণ, দয়ালু, সংযমী ও প্রজাবৎসল ব্যক্তি। তিনি ক্ষমতাকে ভোগের মাধ্যম নয়, বরং দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করেন। রাজধর্মের মূল কথা হলো—শাসকের সুখ নয়, প্রজার কল্যাণই রাষ্ট্রের চূড়ান্ত লক্ষ্য। ব্যাসের এই রাজনৈতিক দর্শন আজও শাসননীতি ও নৈতিক রাষ্ট্রচিন্তার ক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও শিক্ষণীয়।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য নোটস
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
Unit-1
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
২) প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক চিন্তার উৎস ও বৌদ্ধিক পরিবেশ (intellectual milieu) বিশ্লেষণ করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
৪) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় ব্রাহ্মণ্যবাদী ঐতিহ্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
৫) ভারতের রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় শ্রমণিক ঐতিহ্যের (Shramanic Tradition) ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
মাত্র 199 টাকায় এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209 এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা ডিজিটাল নোটস দেওয়া হয় (pdf ফাইল)
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
৬) শ্রমণিক চিন্তাধারার সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অহিংস নীতির রাজনৈতিক তাৎপর্য আলোচনা করো।
৭) ব্রাহ্মণ্য ও শ্রমণিক রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।
৮) শান্তিপর্ব অবলম্বনে ব্যাসের রাজনৈতিক দর্শন আলোচনা করো।
৯) রাজধর্ম সম্পর্কে ব্যাসের ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১০) শান্তিপর্ব অনুযায়ী একজন আদর্শ শাসকের কর্তব্য ও নৈতিক দায়িত্ব আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
১১) মহাভারতের শান্তিপর্বে ন্যায়ভিত্তিক শাসনের ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১২) মনুর সামাজিক আইনের ধারণার মূল্যায়ন করো।
১৩) মনুর রাষ্ট্রচিন্তায় আইন ও ন্যায়বিচারের ধারণা আলোচনা করো।
১৪) মনুর বর্ণভিত্তিক সমাজব্যবস্থার রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
Unit-2
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
১) কৌটিল্যের দণ্ডনীতির ধারণাটি বিশ্লেষণ করো।
২) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বটি আলোচনা করো। তুমি কি মনে করো বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনায় এর প্রাসঙ্গিকতা আছে? যুক্তিসহ আলোচনা করো।
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মাত্র 199 টাকায় পেতে চাইলে সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
৩) কৌটিল্যের কূটনীতি ও বৈদেশিক নীতির মূল নীতিসমূহ আলোচনা করো।
৪) দীঘা নিকায়াতে বর্ণিত রাজত্বের উৎপত্তি ও রাজশক্তির ধারণা ব্যাখ্যা করো।
৫) মধ্যযুগীয় ভারতের রাষ্ট্রচিন্তার সাধারণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
৬) বরানীর আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণার বিশ্লেষণ করো।
৭) জিয়াউদ্দিন বরানীর আদর্শ শাসনব্যবস্থার ধারণাটি আলোচনা করো।
৮) জিয়াউদ্দিন বরানির রাষ্ট্রচিন্তা অনুসারে একজন মুসলিম শাসকের কর্তব্য ও দায়িত্ব আলোচনা করো।
৯) বরানীর রাজনৈতিক চিন্তায় ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
১০) আবুল ফজলের রাজতন্ত্র সম্পর্কিত ধারণা বিশ্লেষণ করো।
১১) আবুল ফজলের রাষ্ট্রচিন্তায় সম্রাটের ভূমিকা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা আলোচনা করো।
(যে প্রশ্নের উত্তর দরকার তার ওপর ক্লিক করো)
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
১২) ভক্তি আন্দোলনে কবীরের অবদান মূল্যায়ন করো।
১৩) ভারতের সমন্বয়বাদী রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তায় কবীরের অবদান আলোচনা করো।
১৪) কবীরের চিন্তায় ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সমতার ধারণা ব্যাখ্যা করো।
১৫) ইসলামি রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।


0 মন্তব্যসমূহ